Look Before You Leap (ভাবিয়া করিও কাজ)
The adage literally signifies that if
anybody wants to perform anything by making a leap, he should ponder well and become actually make it. We may imagine a situation in which there is a chasm
on the road that a traveler wants to cross by making a leap. Just after making
the leap and covering half the distance, he finds it impossible to reach the
other side. So he falls into the chasm and his attempt ends in failure. If he
had carefully looked at the distance to be covered, the momentum required for
the leap to cover that distance, and the measure of energy needed for the attempt
and made his leap in accordance with his calculation before already having made
the leap his attempt would have brought him success. What he should have done
is have calculated the extent of achievement he wanted to make by the leap
before he actually made it. If he had done this he would not have fallen into
the chasm, or would not have leaped at all in case he had found it impossible to
cross the chasm by means of the leap. This literal significance of the adage is
quite true in respect of every deed that we need to perform in our day-to-day
life. Before undertaking the work we should consider its pros and cons, devise
the ways and means to perform it, and then proceed to carry it out. But if we
start doing the work without exercising adequate consideration about the pros
and cons as well as the processes and begin to think about all this during the
course of execution then chances will be more of failure than of success, like
the traveler who falls into the chasm during the course of the leap made
without prior consideration.
বাংলা অনুবাদঃ প্রবচনটির শাব্দিক অর্থ হচ্ছে
“লাফ দেওয়ার আগে দেখে নিও”। অর্থাৎ কোনো লোক যদি লাফ দিয়ে কোনো কাজ সম্পন্ন করতে চায়
তাহলে প্রকৃতপক্ষে লাফটি দেওয়ার আগেই এ সম্বন্ধে তার ভালো করে ভেবে নেওয়া উচিত। মনে
করি, সড়কপথের মাঝে একটি গর্ত হয়ে আছে এবং পাথিক লাফ দিয়ে এটি অতিক্রম করতে চায়। লাফ
দিয়ে অর্ধেকটুকু দূরুত্ব যাওয়ার পর সে বুঝতে পারল – ওপারে পৌঁছা তার পক্ষে সম্ভব নয়।
তাই তার চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবাসিত হলো এবং সে গর্তের ভিতর পড়ে গেল। লাফটি দেওয়ার
পূর্বেই যদি সে সতর্ক দৃষ্টিতে গর্তের বিস্তারটি দেখে নিত এবং সেই বিস্তারটি অতিক্রম
করার জন্য কি পরিমাণ গতিবেগ সঞ্চার করা প্রয়োজন ও তাতে কতটুকু শক্তির দরকার প্রভৃতি
বিষয় বিবেচনা করত এবং সে বিবেচনা অনুযায়ী লাফ দিত তাহলে তার প্রচেষ্টায় সে সফলকাম হতে
পারত। বস্তুত লাফটি দেওয়ার আগেই তার চিন্তা করে নেওয়া উচিত ছিল কি পরিমাণ কাজ লাফ দিয়ে
সে সম্পন্ন করতে চায়। ওই চিন্তাটা করে নিলে সে গর্তের ভিতরে পড়ে যেত না, অথবা লাফ দিয়ে
গর্ত ডিঙ্গানো অসম্ভব মনে হলে সে লাফই দিত না। আমাদের দৈনিন্দন জীবনের প্রত্যেক কাজের
ব্যাপারেই আলোচ্য প্রবচনের এই শাব্দিক তাৎপর্যটি সম্পূর্ণ সত্য। কোনো কাজ আরম্ভ করার
আগে এর পৌর্বাপর্য বিশ্লেষণ করে এটি সম্পন্ন করার রীতিপদ্ধতিগুলো আমাদের বিবেচনা করে
নেওয়া উচিত। কিন্তু কাজটির পৌর্বাপর্য এবং এটি সম্পন্ন করার রীতিপদ্ধতি সম্বন্ধে কোনো
চিন্তাভাবনা না করেই যদি আমরা কাজে লেগে যাই এবং মাঝপথে এসে এসব বিবেচনা করতে থাকি
তাহলে যে পথিক বিনা বিবেচনায় লাফ দিয়ে গর্তের ভিত্র পড়ে গিয়েছিল তার মতোই সাফল্যের
সম্ভাবনার চেয়ে আমাদেরও ব্যর্থতার সম্ভাবনাই হবে অধিক।