Amplification On Better to Reign in Hell Than Serve in Heaven

Better to Reign in Hell Than Serve in Heaven: The inner meaning of the expression helps us to perceive the value of freedom. Everybody wants freedom

Better to Reign in Hell Than Serve in Heaven (স্বর্গে দাসত্ব করার চেয়ে নরকে রাজত্ব করা অধিকতর ভালো)

Better to Reign in Hell Than Serve in Heaven (স্বর্গে দাসত্ব করার চেয়ে নরকে রাজত্ব করা অধিকতর ভালো)


Better to Reign in Hell Than Serve in Heaven: The inner meaning of the expression helps us to perceive the value of freedom. Everybody wants freedom but when someone gets all the needs of life serving others he forgets the taste of freedom. He gradually turns into the slave of his boss or master. He doesn’t think of his freedom at that time instead thinks of the facilities given by his master. He is then used as a puppet. He cannot do anything according to his will. On the contrary, a man who lives a free life getting fewer facilities of life is happier than the subservient rich one. In this context, we can refer to the poem “The Happiness of Freedom” written by Rajanikant Sen. In the poem the poet compared the life of a sparrow that lives in a brick-built house and thus saves itself from the sun, and rain and storm and the life of a tailor bird that lives in his own made house facing the sun, rain, and storm. When the sparrow talks of its facilities in the building and the sufferings of the tailor bird in its nest, the tailor bird replies that it suffers in its own house. It is her pride that she lives in her own house. But the sparrow lives in another’s house and the owner of the house may get her out anytime. So it is better to live free getting some pain than to live comfortably depending on others’ mercy.


বাংলা অনুবাদঃ এই অভিব্যক্তির অন্তঃস্থ অর্থ আমাদের স্বাধীনতার মূল্য অনুধাবনে সাহায্য করে। সবাই স্বাধীনতা চায় কিন্তু যখন কেউ অন্যের অধীনে কাজ করে জীবনের সব প্রয়োজন মেটাতে পারে, সে তখন স্বাধীনতার স্বাদ ভুলে যায়। এভাবে সে পর্যায়ক্রমে তার চাকরিদাতার গোলামে পরিণত হয়। সে তখন আর স্বাধীনতার কথা চিন্তা করে না বরং তার মালিক কর্তৃক প্রদত্ত সুবিধার কথা চিন্তা করে। সে তখন তার মালিকের হাতের পুতুলের ন্যায় ব্যবহৃত হয়। সে তখন নিজের ইচ্ছায় আর কিছু করতে পারে না। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি কম সুবিধা ভোগ করেও স্বাধীন সে ধনি পরাধীন অন্য যে কারো চেয়ে সুখী জীবনযাপন করে। এই প্রসঙ্গে আমরা রজনীকান্ত সেনের “স্বাধীনতার সুখ” কবিতার কথা উল্লেখ করতে পারি। এই কবিতায় কবি চড়ুই পাখি ও বাবুইয়ের জীবনপ্রণালির তুলনামূলক চিত্র এঁকেছেন – চড়ুইপাখির পাকা দালানে বাস এবং সে রোদ, বৃষ্টি ও ঝড় হতে মুক্ত এবং অন্যদিকে বাবুই তার নিজের তৈরি বাড়িতে রোদ, বৃষ্টি ও ঝড়ের কষ্ট মোকাবিলা করে বাস করে। চড়ুই পাখি যখন তার সুবিধার কথা এবং বাবুইয়ের কষ্টের কথা বলে তখন বাবুই জবাব দেয়, সে তার নিজের বাসায় বাস করে কষ্ট পায়। এটা তার গর্ব যে সে তার নিজের বাসায় বাস করে। কিন্তু চড়ুই অন্যের বাড়িতে থাকে এবং বাড়ীওয়ালা যে কোনো সময় তাকে বের করে দিতে পারে। সুতরাং কষ্ট সহ্য করে স্বাধীনভাবে বাস করা, অন্যের উপর নির্ভর করে আয়েশে বাস করার চেয়ে অধিকতর শ্রেয়।

Post a Comment