Eternal Vigilance is The Price of Liberty (স্বাধীনতার মূল্য নিরবচ্ছিন্ন সতর্কতা)
Eternal Vigilance is The Price of Liberty: Liberty is the birthright of man. A
nation has to achieve liberty if it is under foreign domination. And this
liberty has to be obtained by way of a long-drawn struggle or even a bloody
war. But as soon as it is achieved the struggle or the war ends. Then comes the
question of maintaining the liberty earned at a great cost and sacrifice. But
to maintain the liberty of a nation is a very difficult task. It is even more
difficult to achieve it. National liberty in the true sense implies both
political and economic liberty as well as freedom from poverty and illiteracy.
Only the government of a country alone is not enough to maintain and uphold
this liberty. People’s active participation is essential on this behalf, and
this participation must be a continuous process. It implies that every citizen
should do his utmost to perform his duties and bear his responsibilities. He
must respect law and order. He must show loyalty, obedience, tolerance, and perseverance.
If the citizens are not vigilant about what is required of them and do not
perform their duties with care, caution, and perseverance discontent, disorder
and anarchy may develop, and then national liberty may stand at stake. Thus the
citizens should ceaselessly and perpetually remain watchful so that no mischief
may develop through their negligence in duty and lack of cooperation with the
government. This is the price they have to pay for upholding their national
liberty.
বাংলা অনুবাদঃ স্বাধীনতা মানুষের জন্মগত অধিকার।
কোনো জাতি যদি পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকে তবে তাকে স্বাধীনতা অর্জন করতে হয়। এবং
এই স্বাধীনতার সূর্য উদিত হয় কখনও দীর্ঘদিনের সংগ্রামের মাধ্যমে কিংবা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের
মাধ্যমে। কিন্তু এটি যখন অর্জিত হয় তখনই সংগ্রাম বা যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যায়। তখনই এত দিনের
কষ্টে অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষা করার প্রশ্ন আসে। কিন্তু স্বাধীনতা রক্ষা করা খুবই
কঠিন কাজ। অর্জনের চেয়েও এটা রক্ষা করা বেশি কঠিন। জাতীয় স্বাধীনতা বলতে রাজনৈতিক,
অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এমনকি দারিদ্র্য ও অশিক্ষামুক্ত দেশকে বুঝায়। কোনো দেশে একমাত্র
সরকারই স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য যথেষ্ট নয়। এক্ষেত্রে জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ জরুরি
এবং তা অব্যাহত থাকতে হবে। অর্থাৎ প্রতিটি নাগরিককে তার দায়িত্ব এবং কর্তব্য পালন করতে
হবে। আইনশৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। প্রতিটি নাগরিকের আনুগত্য, সহনশীলতা, ধৈর্য
প্রভৃতি গুণ থাকতে হবে। জনগণ যদি তাদের কর্তব্যে অবহেলা করে তবে রাষ্ট্রে অসন্তোষ,
বিশৃঙ্খলা, গন্ডগোল দেখা দেয়, ফলে জাতীয় স্বাধীনতা বিপদের সম্মুখীন হয়। তাই জনগণকে
সর্বদা ভালোভাবে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে যাতে তাদের কর্তব্যপরায়ণতার ও সরকারের সাথে
সহযোহিতার অভাবে দেশে কোনো বিপর্যয় না ঘটে। স্বাধীনতা রক্ষা করতে গেলে এ মূল্যটুকু
দিতেই হবে।