We live in deeds, not in years (মানুষ তার কর্মের মধ্যে বেঁচে থাকে, বয়সে নয়)
The underlying meaning of this wise
saying is that man lives by work. the value of a life depends not on the number
of years one may live, but upon the number of good deeds one may perform. A man
may live up to “good old age” but of what use is this long life if he has not
done any good deed? So far as the world is concerned, it is no life at all, and
after his death, nobody will miss him in any way. On the other hand, a man may
die young; but if he has done something noble, his death will be deeply mourned
by all and he will be remembered by the world for long years to come. Thus the
names of P.B. Shelley, John Keats, Vivekananda, etc. have become immortal
though they all died very young. So, the main object of life should be not to
live in years merely, but to fill it, however short, with good and noble deeds
to the best of one’s power and ability.
বাংলা অনুবাদঃ এই বুদ্ধিদীপ্ত উক্তির মূল
অর্থ হলো মানুষ বাঁচে কর্মের দ্বারা। একজন ব্যক্তি কত বছর বেঁচে থাকে তার ওপরে নয় বরং
ঐ ব্যক্তি যে সংখ্যক কাজ সম্পাদন করে তার ওপরে নির্ভর করে জীবনের মূল্য। একজন মানুষ
হয়তো দীর্ঘদিন বেঁচে থাকলো, কিন্তু যদি সে কোনো ভালো কাজ না করে তাহলে এই দীর্ঘ জীবনের
কি মুল্য রয়েছে? পার্থিব জীবন সম্পর্কে যতটুকু বলা যায়, এটি আদৌ কোনো জীবন নয়, আর তার
মৃত্যুর পরে কেউ কোনোভাবে তার অনুপস্থিতে অনুভব করবে না। অন্যদিকে, একজন মানুষ অল্পবয়সে
মারা যাতে পারে; কিন্তু সে মহৎ কিছু সম্পাদন করলে সকলে তার মৃত্যুর জন্য গভীরাভাবে
শোক প্রকাশ করবে এবং ভবিষ্যতে দীর্ঘদিন ধরে তাকে স্মরণ করবে। এভাবে পি.বি.শেলী, জন
কীটস এবং বিবেনানন্দ প্রমুখ মনিষী অমর হয়ে আছেন যদিও তারা সকলে খুব অল্পবয়সে মারা গিয়েছিলেন।
তাই জীবনের প্রধান লক্ষ্য শুধুমাত্র বয়সের মধ্যে বেঁচে থাকা নয়, বরং এটি যতই সংক্ষিপ্ত
হোক একজন ব্যক্তির তার সর্বোচ্চ শক্তি ও সামর্থ্য প্রয়োগ করে এটিকে ভালো ও মহৎ কাজ
দ্বারা পূর্ণ করা।